সিপিএ (CPA) এবং ইউটিউব মার্কেটিং গাইডলাইন সম্পূর্ণ বাংলা টিউটোরিয়াল
সিপিএ (CPA) এবং ইউটিউব মার্কেটিং গাইডলাইন সম্পূর্ণ বাংলা টিউটোরিয়াল – মেগা পোষ্ট
Add caption |
বর্তমানে CPA Marketing অনেক জনপ্রিয় একটা
শব্দ
এবং
অনলাইনে ইনকাম
করার
জন্য
সেরা
মাধ্যমগুলো’র
মধ্যে
অন্যতম। CPA Marketing অনেকভাবে করা
যায়,
আজকে
আমি
এই
আর্টিকেলে Youtube দিয়ে CPA করার A-Z বিস্তারিত লেখার
চেস্টা
করেছি।
আর্টিকেলটা প্রায়
৩৫০০
ওয়ার্ডস এবং
এটাই
আমার
বাংলাতে লেখা
সব
থেকে
বড়
আর্টিকেল, প্রায়
সাড়ে
৫
ঘন্টা
সময়
নিয়ে
এই
আর্টিকেলটা লেখা
🙂
তাই
আসা
করছি
আপনারা
গুরুত্ব সবকারে
আর্টিকেলটা পড়বেন
🙂
বোনাসঃ এই আর্টিকেলটি পড়লে যেমন CPA Marketing নিয়ে জানা যাবে, সেই সাথে ইউটিউব রেংকিং নিয়েও বিস্তারিত বলা হয়েছে:)
এক
নজরে বিস্তারিত [hide]
·
1 সিপিএ (CPA) এবং ইউটিউব মার্কেটিং গাইডলাইন
·
7 এবার আসা যাক CPA Networks গুলো নিয়ে,
·
8 Best CPA affiliate Network to Promote
·
13 কিওয়ার্ড বাছাইয়ের সময় আমরা কয়েকটি বিষয় লক্ষ্য রাখবঃ
·
16 YouTube SEO: The Ultimate Guide
সিপিএ (CPA) এবং ইউটিউব মার্কেটিং গাইডলাইন
TABLE
OF CONTENT
How To start |
2 days |
||
CPA Networks |
1 day |
||
Keywords research |
5 days |
||
Video making 1st |
5 days |
||
Video Ranking 1st
|
10 days |
||
Outsource the works |
20 Days |
||
Conversions |
——————– |
||
Warring |
———— |
How
To start:
প্রথমে
আমাদেরকে নিস
সিলেক্ট করতে
হবে।
যেমন অ্যামাজন
নিস সাইটে
আমরা
প্রথমে
বড়
নিস
থেকে
ছোট
নিস
তারপর
সাব
নিস
তারপর
সাব
সাব
নিস
খুজে
বের
করেছি
Video Marketing এও
ঠিক
তেমনি
করতে
হবে।
যত
Specific করা
যাবে
আমাদের
কাজও
তত
কমে
আসবে:)
অনেক
নিস
রয়েছে,
যেমনঃ
নিস আইডিয়া
Image Source: http://www.about.com/
নিস আইডিয়া (২)
Image
Source: clickbank.com
এখন
এইখানে
সবগুলো
broad niches. এইগুলো
থেকে
নিস
সিলেক্ট করে
কাজ
শুরু
করলেই
হবে
🙂 তবে
সবথেকে
ভাল
নিসগুলো হচ্ছে, Business, Internet marketing, Health and fitness, Finance,
Investing, Real Estate niches । কেননা, এদের CPA Products গুলা সব মার্কেটপ্লেসে খুজে
পাওয়া
যায়
এবং
এরা
বেশি
পেমেন্ট করে
!
তো
এখন
আমরা
Broad Niche থেকে
একটা
নিস
সিলেক্ট করব
যেমন
Health and Fitness . এই
Broad Niche এখন
প্রায়
শ’খানেক নিস চলে
আসবে
!
হেলথ অ্যান্ড ফিটনেস নিস
Image
Source: clickbank.com
এখন
আমরা
হেল্থ অ্যান্ড ফিটনেস
নিস
থেকে
যেগুলো
নিস
বেছে
নিতে
পারি।
ধরুন, Acne এই নিসটা
বেছে
নিলাম।
নিস
বেছে
নেওয়ার
আগে
আমাদের
তিনটা
বিষয়
মাথায়
রাখতে
হবে
।
·
এমন
একটা
নিস
নিতে
হবে
যেটার
জন্য
মানুষের সমাধান
দরকার
·
USA, UK তে এই সমস্যাগুলো কি
রকম
বা
ডিমান্ডই কি
রকম
·
মানুষের কি
আসলেই
এটা
দরকার,
যদি
খুবই
দরকার
হয়
তাহলে
এমন
নিস
নিয়ে
কাজ
করলে
বেশি
প্রফিট
পাওয়া
যাবে
!
·
+ আপনি যে
নিস
নিয়ে
যাবেন
এইটার
মার্কেট কেমন?
এখন
আমরা
যে
“Acne” নিস
নিলাম,
আপনি
দেখেন
এইটার
কি
উপরের
৩
টা
পয়েন্ট+
মার্কেটটাও অনেক
ভাল
! তার
মানে
এই
নিসটা
নিয়ে
কাজ
করা
যাবে
!
এখন
আসা
করছি
কিভাবে
শুরু
করবেন
এই
জিনিসটা ক্লিয়ার হয়েছে
!
এবার আসা যাক CPA Networks গুলো নিয়ে,
Acne রিলেটেট CPA Offers গুলো maxbouty তে পাওয়া যাবে
! এছাড়াও
আর
অন্য
মার্কেটেপ্লেসে পাওয়া
যাবে
! এখন
আমাদের
প্রশ্ন
হল
আমরা
কি
ধরনের
Offer গুলো
মার্কেটিং করলে
বেশি
প্রফিট
মার্জিন করতে
পারব।
সব
থেকে
ভাল
হয়, email submit or zip submit offers প্রোডাক্টগুলো
নিয়ে
কাজ
করলে।
এদের
পেমেন্ট রেঞ্চও
বেশ
ভাল ($0.5-3 per lead )
Best CPA affiliate Network to Promote
CashNetwork.com |
Peerfly.com |
CJ.com |
আপনি
একটা
কুল
মেথডের
মাধ্যমে CPA Products গুলো খুজে
বের
করতে
পারবেন
।
এই
দুইটা
সাইট
দিয়ে
আপনি
অতিব
সহজেই
আপনার
CPA Products খুজে
বের
করতে
পারবেন।
OfferVault.com
Affpaying.com
এই
সাইটে
গিয়ে
আপনার
কিওয়ার্ড দিলেই
এরা
আপনার
জন্য
মাল্টি
মার্কেটপ্লেসের CPA offers গুলা দেখাবে। তারপর
আপনি
এখানে
থেকে
আপনার
ইচ্ছা
মত
সেরা
প্রোডাক্ট গুলো
বেছে
কাজ
শুরু
করতে
পারবেন
🙂
Keyword Research
কিওয়ার্ড রিসার্চের জন্য
মুলুত
আমি
যেভাবে
কাজ
করি।
যে
নিস
নিয়ে
কাজ
করার
জন্য
প্ল্যান করি
প্রথমে
একটা
কি
দুইটা
প্রাইমারি কিওয়ার্ড আমার
নিজের
হিউম্যান বুদ্ধি
দিয়ে
বের
করার
চেষ্টা
করি।
কিওয়ার্ড রিসার্চের লাইভ
প্রোজেক্টে চলে
যাইঃ
ধরুন
একটা
কিওয়ার্ড “acne treatment” এই কিওয়ার্ডটা নিয়ে
গুগুলে
আমরা
সার্চ
করব।
তো
এখন
গুগুল
আমাদের
এরকম
অটো
কিছু
কিওয়ার্ড সাজেস্ট করবে।
Google Keywords
Image Source:Google.com
নোটঃ
গুগুল
যে
অটো
সাজেস্ট কিওয়ার্ডগুলো আমাদের
দেখায়
এইগুলো
খুবই
ভাল
কিওয়ার্ড। মানুষ
বেশি
বেশি
এই
ধরনের
কিওয়ার্ডগুলো নিয়ে
সার্চ
করে
বলেই
গুগুল
অটো
হিসেবে
এই
কিওয়ার্ডগুলো দেখায়
!
এখন
আমাদের
কাজ
হবে
এই
কিওয়ার্ডগুলো থেকে
ভাল
সার্চ
ভলিউম
কিওয়ার্ডগুলো খুজে
বের
করা।
তো
এরজন্য
প্রথমে
আমরা Google keyword planner এ যাব।
Google
keyword planner এর লিংকঃ
“ https://adwords.google.com/KeywordPlanner “
Keyword Planner এ
যাওয়ার
পর
এইরকম
ছবি
আসবেঃ
Google Keywords Planner
Google Keywords Tools
এখানে
থেকে Keyword Planner এ ক্লিক
করতে
হবে।
তারপর
এরকম
একটা
পেইজ
ওপেন
হবে।
তারপর
আমরা
“Search for new keywords using a phrase, website or category”
এই
খানে
ক্লিক
করব
এবং
ক্লিক
করার
পর
এইরকম
একটা
পেইজ
ওপেন
হবে।
এখন
আমরা
যে
কিওয়ার্ডগুলো গুগুল
থেকে
অটো
সাজেশন
হিসেবে
পেয়েছিলাম ঐগুলো
এই
বক্সে
কপি-পোস্ট করব ।
এখন
এখানে
আমরা
কিছু
টার্গেটিং নিয়ে
কাজ
করব।
যেহেতু
আমাদের
দরকার
প্রথমে Usa, Canada, UK এই ধরনের
দেশগুলো সার্চ
ভলিউম
তাই
আমরা
নিচের
ছবির
মত
করে
টার্গেট করে
নিব।
তারপর
Get Ideas এ
ক্লিক
করব।
Get Ideas এ
ক্লিক
করার
পর
এইরকম
একটি
পেইজ
আসবে।
এরপর
আমরা
Keywords Ideas এ
ক্লিক
করব।
কিওয়ার্ড বাছাইয়ের সময় আমরা কয়েকটি বিষয় লক্ষ্য রাখবঃ
১।
আমরা
সব
সময়
সর্বনিম্ন ১০০০
লোকাল
সার্চ
আছে
এমন
কিওয়ার্ড নিয়ে
কাজ
করব
২।
১০০
এর
নিচে
সার্চ
ভলিউম
আছে
এমন
কোন
কিওয়ার্ড নিয়ে
কাজ
করব
না
৩।
বেশি
বেশি
সার্চ
ভলিউম
কিওয়ার্ড হবে
তত
বেশি
প্রফিট
হওয়ার
সম্ভবনা বেশি
৪।
তার
মানে
এই
না
যে
আপনি
মিলিয়ন-বিলিয়ন সার্চ ভলিউম
কিওয়ার্ডগুলো নিয়ে
কাজ
করবেন।
নোটঃ
আমি
সব
সময়
চেষ্টা
করি
১০০০-
৫০০০
লোকাল
সার্চ
নিয়ে
কাজ
করার।
এবং
কিওয়ার্ডের জন্য
প্রাইমারি কিওয়ার্ড, সেকেন্ডারি কিওয়ার্ড এবং
টং
টেইল
কিওয়ার্ডগুলো নিয়ে
কাজ
করার
।
যেমনঃ
how to lose weight – প্রাইমারি কিওয়ার্ড
how to lose weight fast- সেকেন্ডারি কিওয়ার্ড ( এইটাই
প্রাইমারি কিওয়ার্ড হিসেবে
ধরা
যায়)
how to lose weight fast within
overnight- লং
টেইল
কিওয়ার্ড
এভাবে
রিলেটেট কিওয়ার্ডগুলো বের
বের
করে
করে
একটা
ভিডিও’র জন্য
কিওয়ার্ড |
নাম্বার অফ
কিওয়ার্ড |
সার্চ ভলিউম |
প্রাইমারি |
১-৩ |
১০০০-
৫০০০ |
সেকেন্ডারি |
৩-৫ |
১০০০-
৩০০০+ |
লং
টেইল |
৫-১০ |
১০০-১০০০+ |
এভাবে
ধরুন
তাহলে
আপনার
একটা
ভিডিও’র জন্য ১০-১৫ টা কিওয়ার্ড। এবং
সার্চ
ভলিউম
হবে,
৩০
হাজার
থেকে
১
লাখ।
যেটা
আসলেই
অনেক।
এবং
এইরকম
একটা
সিঙ্গেল ভিডিও
দিয়ে
আপনি
২০০-
৭০০
ডলার
পর্যন্ত বা
তারও
বেশি
ইনকাম
মার্জিন করতে
পারবেন
🙂
বোনাসঃ আপনি ইচ্ছা করলে খুব সহজেই Google
Keyword Planner থেকে শুধু মাত্র ১০০০+ কিওয়ার্ডগুল খুজে বের করতে পারবেন। নিচে ইমেজটি লক্ষ্য করুন
এরপর
Save করবেন।
এখন
আপনি
শুধু
মাত্র
যে
কিওয়ার্ডগুলো ১০০০+
সার্চ
আছে
ঐগুলো
পাবেন
🙂
Video
making
ভিডিও
তৈরি
করার
আগে
আপনাকে
যেটা
বেশি
প্রাধান্য দিতে
হবে
সেটা
হল,
আপনার
কাছে
প্রথমে
আগে
ভিডিও’র কন্টেন্ট থাকতে
হবে।
মোটামোটি একটা
কন্টেন্ট আইডিয়া
তৈরি
করতে
৩০
মিনিট
থেকে
১
ঘন্টা
লাগবে
।
নোটঃ
বলে
রাখা
ভাল
যে,
কেউ
কেউ
একটা
কন্টেন্ট তৈরি
করে
১
ঘন্টায়
আবার
কেউ
কেউ
একটা
কন্টেন্ট আইডিয়া
তৈরি
করে
১
মাসে।
তবে
যারা
১
মাসে
একটা
কন্টেন্ট তৈরি
করে
তারাও
যখন
স্টার্টআপে ছিল
আমার
আপনার
মত
সাধারণ
লেভেলের কন্টেন্ট আইডিয়া
১৫
মিনিট
থেকে
৩০
মিনিট
খুজে
বের
করত।
তাই
স্টার্টআপে অসাধারণ হওয়ার
কিছু
নেই।
নর্মালভাবেই শুরু
করা
যাক
তারপর
আসতে
আসতে
অসাধারন হওয়া
যাবে
!
ভিডিও
শুরুর
দিকে
এভাবে
করলে
ভাল
হয়,
যেমনঃ
“Do
you want to get rid of your acne?
If
yes, you should watch this video completely. ”
এভাবে
করলে
যে
আপনার
ভিডিওটি দেখবে
তার
আকর্ষণ
শুধু
আপনার
দিকেই
থাকবে
!
কিছু
জিনিস
Avoid করতে
হবে,
যেমনঃ
মনে
করেন
আপনি
একটা
ভিডিও
তৈরি
করলেই
এইভাবেঃ
“ হ্যালো! আমার নাম তন্ময়পারভেজ। আমি একজন বাংলাদেশি। আমিও আসলে কয়েক বছর আগে এই রোগের মধ্যে ছিলাম তারপর আমি একটা সমাধন খুজে পেলাম। এখন আমি সুস্থ। আপনি যদি সুস্থ হতে চান তাহলে এই প্রোডাক্টটি কিনে দেখুন”
মনে
করেন
এইরকম
ভাবে
একটা
ভিডিও
বানানো
হল।
এখন
এখানে
আপনি
যখন
আপনার
নিজের
পরিচয়
দেওয়া
শুরু
করবেন
তখনি
মানুষ
আপনার
ভিডিও
প্রতি
বিরক্ত
হয়ে
যাবে।
কেননা,
তারা
এখানে
আপনার
নিজের
গুন-গান শুনতে আসে
নাই।
তারা
এসেছে
কি
একটার
সমাধান
খুজতে।
“মানুষ এতটাই
পাগল
আর
নেই।
আর
আমরা
কিন্তু
এখানে
রিয়াল
বিজনেস
করতে
এসেছি
যেটা
থেকে
আপনি
মাসে
$5k-10k+ ইনকাম
করব
তো
সেখানে
আপনাকে
সৎ
থাকতে
হবেই।
এবং
আপনি
যদি
আসলেই
কিছু
ভেলু
যোগ
করতে
পারেন
তাহলে
আপনি
সফলতা
অর্জন
করতে
পারবেনই”
কিন্তু
হ্যাঁ,
এই
ভিডিও
কন্টেন্টগুলোও অনেক
নিসে
কাজ
করে
🙂 আপাতত
হিডেন
থাক,
পরে
শেয়ার
করা
যাবে
!
আপনি
যে
প্রোডাক্ট নিয়ে
কাজ
করবেন
ঐটার
জন্য
শুধু
মাত্র
কয়েক
মিনিট
গুগুল
করুন
এবং
কিছু
প্রশ্ন Yahoo Answer, Forum থেকে কালেক্ট করুন
এবং
ভিডিও
বানান
🙂
ভিডিও
বানানোর জন্য
আপনি
নিজের
আওয়াজ
দিয়ে
করতে
পারেন
অথবা
যদি
আপনার
ইংলিশ
ভাল
না
হয়
এবং
আপনি
ক্যামেরার সামনে
আসতে
লজ্জা
বোধ
করেন
তাহলে
ফাইভার
থেকে
ভয়েজ
দিয়ে
একটা
ভিডিও
বানান
যেটা
বানাতে
আপনার
খরচ
হবে
মাত্র
৫
ডলার।
কিন্তু
৫
ডলারের
মধ্যে
আপনি
বেশি
বড়
ভিডিও
পাবেন
না,
হয়ত
১
মিনিট
পেতে
পারেন।
ভাল
হয়
২-৩ মিনিটের ভিডিওগুলো। যেহেতু
আপনি
এখানে
রিয়াল
বিজনেস
করবেন
এবং
টং
টার্ম
বিজনেস
করবেন
তাই
ফাইভারে কিছু
গিগ
দেখুন
এবং
তাদের
রেটিং
দেখুন
তারপর
যেটা
ভাল
লাগে
কিনুন।
তবে
যেহেতু
স্টার্টআপে তাই
বেশি
ইনভেস্ট না
করাটাই
ভাল।
৩
মিনিটের একটা
ভিডিও
১০-১২ লাইন হয়ত
আপনার
১৫-৩০ ডলার খরচ
হবে।
অথবা
ধরেন
আপনি
একটা
ভিডিও
কিনলেন
১
মিনিট
দিয়ে
এখন
তার
সাথে
আগে
পিছে
দুই-
একটা
ইমেজ
দিয়ে
একটু
ভিডিওটাকে বড়
বানালেন ! এভাবেই
ভিডিও
বানাতে
পারেন
সেটা
আসলেই
ভাল
কনভার্ট হয়।
এছাড়াও
একবারে
জিরো
ইনভেস্ট দিয়ে
ভিডিও
বানাতে, PowerPoint presentation এবং সাথে শুধু
একটা
ব্যাকরাউন্ড মিউজিক
দিলেই
হবে:)
PowerPoint presentation ভিডিও
বানাতে
আপনি যাফি ভাইয়ের ভিডিওগুলো দেখতে
পারেন।
উনার
ভিডিওগুলো আসলেই
অনেক
ভাল
🙂
Video
Ranking
গুগুল
এবং
ইউটিউব। এদের
মধ্যে
ইউটিউবে ভিডিও
রেংক
করানো
সহজ।
ইউটিউব
ভিডিও
রেংকিং
অনেকগুলো ফেক্টর
রয়েছে।
এই
টপিকের
উপর
Backlinko’র
‘ভাল
একটা
রিসোর্স
YouTube
SEO: The Ultimate Guide
এছাড়াও
শর্টে
ভিডিও
রেংক
করানোর
কিছু
জিনিসঃ
১।
প্রথমে
আপনার
ভিডিও
বানানোর পরে
আপনি
ঐ
ভিডিও’র নামটা আপনার
কিওয়ার্ড হিসেবে
দিবেন
।
২।
চেষ্টা
করবেন
আপনার
ভিডিও
যেন
২-৩ মিনিট হয়।
যদি
আপনার
ভিডিও
১
মিনিটের নিচে
হয়
তাহলে
শুধু
Camtasia অথবা
“cam studio দিয়ে
সর্বনিম্ন ২
মিনিট
বানানোর চেষ্টা
করবেন
।
নোটঃ
ভিডিও
বড়
হলে
রেংক
করতে
সুবিধা
হয়।
যদি
আপনি
২০-৩০ সেকেন্ডের ভিডিও
দিয়ে
২
মিনিটের ভিডিওকে বিট
করতে
চান
তাহলে
তা
করতে
আসলে
ভালই
কষ্ট
হবে
!
ভিডিও
কিওয়ার্ড এবং
ভিডিও
লং
করার
পর
সরাসরি
ইউটিউব
ভিডিও
আপলোড
দিবেন।
·
Heading/Tittle এ কিওয়ার্ড রাখবেন
·
ভিডিও
description ৫০০
ওয়ার্ড
রাখার
চেষ্টা
করবেন
।
এবং
description বেশি
কিওয়ার্ড রাখবেন
না।
৩-
৫
বার
রাখলেই
ভাল
হয়
·
সর্বদা
ট্যাগ
ব্যাবহার করবেন
এরপর
ভিডিও
আপলোড
হওয়ার
পর
ভিডিওটা Ping করবেন।
Ping করার
জন্য
এই
সাইটগুলো দেখতে
পারেন
googleping.com |
massping |
pingomatic.com |
পিং
করলে
আপনার
ভিডিও
দ্রুত
ইউটিউবে ইনডেক্স হবে:)
তারপর High retention views পাওয়ার জন্য ভিডিও
লিংকটা
ফেসবুক,
টুইটার,
গুগুল+
অর্থাৎ
আপনার Social media গুলোতে শেয়ার
করুন।
High retention views আপনার ভিডিওকে রেংক
করতে
সাহায্য করবে।
High retention views বলতে
বুঝায়,
আপনার
ভিডিও
কত
সময়
ধরে
দেখা
হয়েছে।
যেমন
ধরুন,
আপনি
আপনার
ভিডিওটা আপনার
১০
জন
বন্ধুকে দেখতে
বললেন
এবং
তারা
সবাই
মানে
১০
জন
আপনার
ভিডিওটা শেষ
হওয়ার
আগপর্যন্ত দেখল
তাহলে
আপনার
ভিডিও
ভিউ
১০০%
থাকবে।
এবং
এই
ধরনের
High Retention Views রেংকিং
অনেক
সাহায্য করে।
তাই
আপনি
যখন
একটা
ভিডিও
ইউটিউব
আপলোড
দিবেন
তখন
চেষ্টা
করবেন
বেশ
কিছু
High Retention Views নিতে।
এজন্য
আপনার
পরিচিত
বন্ধুদেরই বলতে
পারেন।
যেমন
ধরুন
আপনার
ফেসবুক
ফ্রেন্ড আছে
১০০০
জন,
কিন্তু
সবার
সাথে
ভাল
সম্পর্ক না
হলেও
অন্তত
২০
জনের
সাথে
তো
আছে।
তো
২০
জনকে
বলুন
ভিডিওটা শুধু
ওপেন
করে
শেষ
হওয়া
না
পর্যন্ত যাতে
না
কাটে
!
নোটঃ
এখানে
আরেকটা
জিনিস,
আপনি
ফেসবুক
শেয়ার
করলেন
মনে
করেন
১
হাজার
ভিউ
পেলেন
কিন্তু
আপনার
ভিডিও
৩০%
দেখার
আগেই
৯০০
লোক
কেটে
দিল
তাহলে
কিন্তু
আপনার
জন্য
বাঁশ
রেডি।
তাই
চেষ্টা
করবেন
শুধু
মাত্র
পরিচিতদের থেকেই
নিতে।
মোটামোটি ৭০-৮০%
retention views হলেই আপনার ভিডিও রেংক করতে সহজ হবে !
High Retention Views পেতে আপনি কিছু
ডলার
ইনভেস্টও করতে
পারেন।
৫
ডলারই
অনেক
হবে
ভাল
ভিউ
পেতে।
এজন্য
প্রথমে
ফাইভারে জান
এবং
সেখানে
“YouTube views” লিখে
সার্চ
করুন।
দেখবেন
সেখানে
হাজার
হাজার
লোক
ভিউ
সেল
করতেছে।
Image Source:
https://www.fiverr.com/
এখানে
ছোট
একটা
টিপসঃ
কোন
দিনই
১০
হাজার,
২০
হাজার
, ৫০
হাজার
ভিউ
এইরকম
গিগ
গুলো
কিনবেন
না।
চেষ্টা
করবেন
১
হাজার
থেকে
৩
হাজার
ভিউ
কিনতে।
এছাড়াও
চেষ্টা
করবেন
এই
সার্ভিসগুলো নিতেঃ
ভিউ |
১-৩ হাজার |
লাইক |
৫০-
১০০ |
কমেন্ট |
১০-
২০ |
ভিউ,
লাইক,
কমেন্ট
আপনার
ভিদিও
রেংকে
অনেক
কাজে
দিবে
!
এছাড়াও
Social Book Mark ও
আপনার
ভিডিও
রেংক
করাতে
কাজে
দিবেন।
চেস্টা
করুন
২০০-
৫০০
বুক
মার্ক
কিনতে,
এর
জন্যও
আপনার
খুব
বেশি
খরচ
হবে
না,
৫
ডলারই
খরচ
হবে।
ফাইভার
থেকেই
কিনতে
পারবেন। শুধু
Social Book Mark লিখে
সার্চ
দিলেই
নিচের
মত
পেয়ে
যাবেন
যদি
আপনি
উপরের
সার্ভিসগুলো Views, Likes, Comments, Social Book Mark অর্ডার দেওয়ার জন্য
চিন্তা
করেন
তাহলে
কখনোই
আলাদা
আলাদা
করে
অর্ডার
দিবেন
না।
কেন?
কেননা,
আপনি
যদি
সবগুলো
একসাথে
অর্ডার
দেন
তাহলে
ঐটা
ভাল
দেখাবে
! আর
অর্ডার
দেওয়ার
জন্য
বলে
দিবেন
সব
সার্ভিস যেন
৩
দিনের
মধ্যে
জমা
দেয়
।
তাহলে
আপনার
ভিডিও
খুবই
সহজেই
রেংক
করবে
!
ON
PAGE SEO :
অন
পেইজ
খুবই
গুরুত্বপূর্ণ গুগুল/ইউটিউব অথবা অন্য
সার্চ
ইঞ্জিনগুলোর জন্যও।
যদি
আপনি
সঠিকভাবে অন
পেইজ
না
করেন
তাহলে
গুগুল/ইউটিউব রেংক করাতে
পারবেন
না।
তাই
অন
পেইজের
দিকে
আমাদের
খেয়াল
দিতেই
হবে।
·
কিওয়ার্ড টাইটেলে রাখবেন
·
টাইটেলটা রাখতে
হবে
আকর্ষণীয়
·
Description ৩০০ ওয়ার্ডের নিচে
রাখা
যাবে
না।
মনে
রাখবেন
যত
বেশি
ওয়ার্ড
হবে
আপনার
রেংকিং
তত
বেশি
সাহায্য করবে।
চেষ্টা
করবেন
১০০০
হাজার
ওয়ার্ডের Description লিখতে যা
আপনার
রেংকিংএ অনেক
সাহায্য করবে
·
চেষ্টা
করবেন
ভিডিও
Embe করতে।
এটা
আপনার
ভিডিওকে রেংক
করাতে
অনেক
সাহায্য করবে।
যখন
কেউ
কারো
ব্লগে
আপনার
ইউটিউব
Embedকরবে
ইউটিউব
এটাকে
খুবই
ভাল
চোখে
দেখবে
এবং
আপনাকে
দ্রুত
রেংক
দিবে।
এক্সটা
টিপসঃ
আগে
কাজ
করলেও
যা
এখন
আপনার
জন্য
ক্ষতিকর। কখনোই
একই
কিওয়ার্ড বার
বার
ব্যাবহার করবেন
না,
২-৩ % ব্যাবহার করলেই
সবথেকে
ভাল
।
নোটঃ
নিজে
আর্টিকেল লিখতে
না
পারলে,
আপনি
আর্টিকেল ফাইভার
থেকেই
লিখে
নিতে
পারবেন। এজন্যও
আপনাকে
৫
ডলারের
মত
ইনভেস্ট করতে
হবে।
ফাইভারে গিয়ে
শুধু
মাত্র
Article Writing লিখে
সার্চ
দিলেই
এইরকম
চলে
আসবে।
এরপর
দেখবেন
যে
গিগে
বেশি
ভাল
রিভিউ
ঐ
গিগটা
কিনবেন
এবং
তাকে
প্রথমে
মেসেস
করবেন
যে
আপনি
এই
আর্টিকেলটা ইউটিউব
ভিডিও
Description জন্য
ব্যাবহার করবেন।
OFF
PAGE SEO:
অফ
পেইজ
মূলুত
backlinks এবং
optimization ভিডিও’র জন্য। এটা
গুগুলের রেংকিং
জন্য
সরাসরি
কাজ
করে।
তো
অফ
পেইজের
জন্য
আমরা
দুইটা
রুলস
ফলো
করব,
ইউটিউব
রেংকিং
এবং
গুগুল
রেংকিং।
ইউটিউবের জন্য
দরকার
high retention views, likes, comments, favourites
আর
যেখানে
গুগুলের জন্য
দরকার
ব্যাকলিংক। ব্যাকলিংক পাওয়ার
কয়েকটি
উপায়
Article Directories |
EzineArticles.com |
GoArticles.com |
ArticleDashboard.com |
SearchWarp.com |
ArticlesBase.com |
iSnare.com * |
SelfGrowth.com |
Buzzle.com |
Social Media
https://www.facebook.com |
https://twitter.com/ |
https://plus.google.com/ |
http://pinterest.com/ |
https://www.linkedin.com/ |
Social Bookmarking
http://www.reddit.com/ |
http://www.stumbleupon.com/ |
https://delicious.com |
http://digg.com/ |
http://www.folkd.com/ |
Forum Posting Blogging
http://blogger.com/ |
wordpress.com |
tumblr.com |
squidoo.com |
Photo Sharing
https://www.flickr.com/ |
http://www.deviantart.com/ |
http://photobucket.com/ |
www.photosig.com |
https://500px.com/ |
Yahoo Answers |
Press Release |
·
Article Directories
উপরে বেশ কয়েকটি
সাইটের
লিস্ট
দেওয়া
হয়েছে।
এই
খান
থেকে
আপনি
আর্টিকেল সাবমিট
করে
একসাথে
দুইটা
ভাল
ব্যাকলিংক পেতে
পারেন।
১।
আপনার
ভিডিও
লিংক
দিতে
পারেন
সোর্স
হিসেবে
২।
আপনি
আপনার
Author থেকে
লিংক
পেতে
পারেন
এই
লিংকগুল ভাল
কেননা,
Article Directories সাইটগুলো High PR, High Auhotiry and Do Follow links পাবেন, যা আপনার
ভিডিও
রেংক
করাতে
সাহায্য করবে।
·
Social Media
উপরের soical media সাইটগুলোতে অ্যাকাউন্ট নেই এমন কেউ
মনে
হয়
নাই।
তো
এইগুলো
থেকেও
আপনি
লিংক
পেতে
পারেন
যা
আপনার
ভিডিও
রেংকিং
করতে
সাহায্য করবে।
·
Social Bookmarking
উপরের
soical bookmarking সাইটগুলো প্রথমে
অ্যাকাউন্ট করে
তারপর
social bookmark করে
আপনি
ভাল
লিংক
পেতে
পারবেন। এবং
এখানে
একটি
প্লাস
পয়েন্ট
এইযে,
এই
লিংকগুলো আপনার
ইউটিউব+গুগুল উভয়ই রেংকিংএর জন্য
কার্যকারী
·
Forum Postings
আমি এখানে লিংক
দিতে
পারলাম
না,
কেননা,
আপনি
কোন
নিস
নিয়ে
কাজ
করবেন
আপনার
ঐ
নিসের
উপর
Forum Join করে
কাজ
করতে
হবে
এবং
এই
লিংকগুলো আপনার
জন্য
কাজে
দিবে
।
·
Blogging
ব্লগিং অফ পেইজের
জন্য
পাওয়ারফুল মেথডগুলোর মধ্যে
অন্যতম
।
আপনি
এখানে
Blogging সাইটগুলো থেকে
আপনার
ইউটিউব
ভিডিও
embed করে
দ্রুত
রেংক
করাতে
পারেন।
·
Photo Sharing
ফটো শেয়ারিং সাইটগুলো থেকে
আপনি
ইমেজ
শেয়ার
করে
ব্যাকলিংক পেতে
পারবেন।
·
Yahoo Answers
এইটা সবথেকে কার্যকারী মেথড।
কেননা,
আপনি
এই
খানে
থেকে
আপনার
টার্গেট করে
ট্রাফিক নিতে
পারবেন
এবং
আপনার
ভিডিও
লিংক
সোর্স
হিসেবে
দিয়ে
খুবই
ভাল
পরিমাণ
ভিউ
পেতে
পারবেন
এবং
এরাও
কিন্তু
আপনার
ভিডিও
পুরাটা
দেখবে
যার
ফলে
আপনি
১০০%
ভাল
ভিউ
পাবেন।
·
Press Release
এই
খান
থেকে
আপনি
ভাল
PR সাইটগুলো থেকে
লিংক
পেতে
পারবেন
এবং
যেখানে
আপনি
হিউস
ভিউ
পাবেন।
Outsource
the works
আপনি
টার্গেট রাখেন
মাসে
3K-10K$/monthly. যদি
আপনি
উপরের
মেথডগুলো ভালভাবে ফলো
করেন
তাহলে
আপনার
সিঙ্গেল ভিডিওথেকে ২০০-৩০০ ডলার ইনকাম
মার্জিন করতে
পারবেন
মাসে।
তো,
এর
জন্য
আপনার
সপ্তাহে ৩-৫ টা ভিডিও
হলেই
হবে।
কিন্তু
আপনি
কি
নিজে
সবগুলো
কাজ
একা
করতে
পারবেন?
উত্তর,
অবশ্যই
না।
কেননা,
এতগুলো
কাজ
একসাথে
স্টার্টআপে মেইনটেইন করাই
সম্ভব
না।
তো
এরজন্য
আপনাকে
কি
করতে
হবে?
অবশ্যই
আপনাকে
কাজগুলো Outsource করতে হবে।
তো
Outsource’র
মধ্যে
উপরের
যে
বিষয়গুলো,
video creation |
backlink creation |
uploading to youtube |
writing description |
getting views |
sharing on social media sites |
তো
এইগুলোর মাধ্যমে আপনি
আপনার
সময়
বাঁচাতে পারবেন
J
আপনি
যে
কাউকেই
৫-১০ ডলার দিয়ে
একটা
ভিডিও
বানাতে
পারবেন,
এবং
২০-
৩০
ডলার
খরচ
করে
ব্যাকলিংক করতে
পারবেন,
এবং
৫
ডলার
দিয়ে
ভিডিও
description লেখাতে
পারবেন
এবং
অন্যকাজগুলো Book Mark, Social Share, Video Uploading সব কাজগুলো ২০
-২৫
ডলারে
খরচ
করতে
পারবেন।
সব
মিলিয়ে
একটা
ভিডিও
বানাতে
আপনার
১০০-১২০ ডলারের মত খরচ
হবে
🙂
তো
আপনি
যদি
৫-১০ টা ভিডিও
Outsource করতে
পারেন,
তাহলে
আপনি
মাসে
1k, 3K, 5K, 10K$ এভাবে
প্রফিট
মার্জিন করতে
পারবেন।
Conversions
কয়েকদিন আগে
আমি
আমার
এক
ফ্রেন্ডের সাথে
কথা
বলেছিলাম, উনি
শুধু
মাত্র
ইউটিউব
এবং
CPA নিয়ে
কাজ
করে।
তো
উনার
মতে
Conversions হতে
পারে
উনার
অভিজ্ঞতা থেকে।
৩০০০০
ভিউ
থেকে
উনার
CPA Links এ
7,500 clicks পড়েছে
এবং
সেখানে
থেকে
2000conversions+ হয়েছে।
এবং
CPA leads প্রায়
গড়ে
00.৭৩
ডলার
করে
ছিল।
তাতে
তার
প্রায়
১৪৬০
ডলার
ইনকাম
হয়েছি
🙂
আপনার
এখন
outsource করে
১০
টা
ভিডিও
আছে
এবং
আপনার
প্রতি
ভিডিওথেকে উপরের
মেথড
অনুসারে প্রতিটা ভিডিওতে ৫০
হাজার
করে
প্রতি
মাসে
ভিউ
পাচ্ছেন, তাহলে
৫
লাখ
ভিউ
এবং
ঐখানে
থেকে
ধরেন
আপনার
20% এফলিয়েন্ট লিংকে
ক্লিক
করল,
তাহলে
১
লাখ
এবং
যেহেতু
আমরা
শুধু
মাত্র
Email+Zip code CPA Products নিয়ে কাজ
করব
তখন
আমাদের
১
লাখ
ক্লিক
থেকে
৪০-৫০% কনভার্ট হবে
এবং
তখন
আমাদের
তাহলে
৪০
হাজার
থেকে
৫০
হাজার
লিডস
হবে
যেখানে
থেকে
আমরা
যদি
0.70$/leads তাহলে
২৮০০০
ডলার
থেকে
৩৫০০০
ডলার
প্রফিট
মার্জিন করতে
পারব।
বাংলা
টাকাতেঃ ২২৪০০০০ টাকা-
২৮০০০০০ টাকা
🙂
Warring:আপনার কাজ করার অভিজ্ঞতা কত দিন? বর্তমানে আপনার ইনকাম কত? আপনার ইনভেস্ট করার ক্ষমতা কত? ইনভেস্ট করে লস হলে তাতে হজম করার ক্ষমতা কত? এইসব বিষয় আগে হিসাব করে নেন।
আপনার
বর্তমান ইনকাম
১০
হাজার
টাকা
।
এখন
কি
আপনার
একবারে
২০
লাখ
টাকার
স্বপ্ন
দেখবেন?
যদি
প্রশ্ন
আমার
কাছে
করা
হয়
আমি
বলব
না,
না,
না
! আপনার
টার্গেট করতে
হবে,
৫০
হাজার
থেকে
৮০
হাজার
টাকা
( যদি
আপনি
অনলাইন
বিজনেস
বাদ
দিয়ে
এমনি
নরমালি
চিন্তা
করেন
তাও
কিন্তু
এই
আমউন্টটা অনেক)
১০
হাজার
থেকে
৫০-৮০ হাজার টাকা
যেতে
একটা
চাকুরি
জীবী’র সারা জীবন
লেগে
যায়
, তাহলে
আপনাকেও নিশ্চয়
সময়
দিতে
হবে
!
আপনার
ইনভেস্ট করার
ক্ষমতা
আছে?
যদি
উত্তর
হয়,
হ্যাঁ।
তখন
প্রশ্ন
আপনার
কাছে,
আপনার
কাজের
দক্ষতা
কি
? ১৫০০
ডলার
ইনভেস্ট করে
আপনার
চিন্তা
রাখবেন
২০
লাখ
টাকা
কিন্তু
ক্যামনে ভাইয়া?
তাহলে
তো
মনে
হয়
যারা
ব্যাংকের মালিক
তারা
একবারে
১০০
কোটি
ইনভেস্ট করে
একসাথেই ১০০
লাখ
কোটি
টাকা
প্রফিট
করতে
পারত
তাই
না?
আসা
করছি
আপনি
বুঝতে
পেরেছেন 🙂 তো আজ
থেকেই
কাজ
শুরু
করে
দেন,
বসে
থাকবেন
না।
কেননা,
আজকের
১
মিনিট
আপনি
কোটি
চেস্টা
করলেও
ফিরিয়ে
আনতে
পারবেন
না।
স্টার্টআপে টার্গেট ছোট
রাখুক,
কম
ইনভেস্ট করুন,
অভিজ্ঞতা অর্জন
করুক,
ভুল
করুন,
ভুল
থেকে
শিখুন,
তারপর
আবার
ইনভেস্ট করুন,
এবার
কাজ
করুন,
প্রফিট
করুন,
সুখে
থাকুন
🙂
উপরে Table of Contents এর সাথে
দেখেন
Days দেওয়া
আছে।
এখানে
মুলুত
বোঝানো
হয়েছে,
কত
দিনে
কি
কি
কাজ
করবেন?
যেমনঃ
How To Start – 2 Days
শুরুর
আগে
ভাল
করে
২
দিন
শুধু
মাত্র
এইগুলো
নিয়ে
পড়াশুনা করুক।
অনেক
অনেক
পড়াশুনা করুক,
মনে
করেন
আপনার
ফাইনাল
এক্সাম
সারা
বছর
কিছু
পড়েন
নাই,
আগামি
২
দিন
পর
এক্সাম
ঐভাবে
পড়াশুনা করুক।
CPA Networks – একদিনের মধ্যে আসা করছি
CPA networks গুলা
জয়েন
করতে
পারবেন
Warring:
কিছু কিছু
Networks আছে যারা আপনার
Application reviews রাখবে তো তাদের জন্য অপেক্ষা করুন+ পাশাপাশি নেক্সট স্টেপে চলে যান।
Keywords
research+Niche:
৫
দিন
সময়
নেন
শুধু
মাত্র
একটা
ভিডিও’র কিওয়ার্ড রিসার্চ করতে।
উপরে
যেভাবে
দেখানো
হয়েছে
সাথে
যে
কিছু
ভিডিও
রিসোর্স দেওয়া
হয়েছে
ঐগুলো
দেখলে
আসা
করছি
আপনি
৫
দিনের
মধ্যে
আপনার
একটা
ভিডিওর
জন্য
কিওয়ার্ড খুজে
বের
করতে
পারবেন।
Video
making:
প্রথমে
ভিডিও
বানানোর জন্য
৫
দিন
সময়
নেন।
কেননাম
আপনি
এই
খানে
হয়ত
নতুন
তাই
আপনাকে
স্টার্টআপে একটু
সময়
দিতেই
হবে।
তারপর
নিস+
কিওয়ার্ড রিসার্চ করার
পরে
আপনি
আপনার
ভিডিও
কন্টেন্ট আইডিয়া
খুজে
বের
করার
চেস্টা
করুন।
১০
টা
প্রশ্ন
বের
করে
করুন,
উত্তর
বের
করুন
এবং
সেখানে
থেকে
৪-৫ টা প্রশ্ন
ফেলে
দেন।
এরপর
বাকি
৫
টা
প্রশ্ন
দিয়ে
২-৩ মিনিটের ভালভাবে একটা
ভিডিও
বানান
( ফাইভার
থেকে
নিতে
পারেন
১০
ডলার
ইনভেস্ট করে
অথবা
নিজে
ভিডিও
বানাতে
পারেন)
Video
Ranking:
প্রথম
ভিডিওটা নিজে
রেংক
করানোর
চেস্টা
করুন।
উপরে
মেথডগুলো ফলো
করুক,
আসা
করছি
রেংক
করবেই।
ভিডিও
রেংকিং’র জন্য প্রথমেই ইনভেস্ট করবেন
না,
প্রথমে
নিজের
স্কিল
চেক
করুক
, কাজ
করুক
তারপর
রেংক
করতে
২য়টাতে
ইনভেস্ট করা
শুরু
করুক।
আসা
করছি
উপরের
মেথডগুলো ফলো
করলে
আপনার
ভিডিও
১০
দিনে
রেংক
করবেই।
Positive : যারা অনেকদিন ধরে কাজ করতেছে তারা একটা ভিডিও ২৪ ঘন্টার মধ্যেই রেংক করে 🙂 এবং আপনিই ইনশাল্লাহ একমাস পর থেকেই ২৪ ঘন্টার মধ্যে আপনার ভিডিও রেংক করাতে পারবেন, কেননা, তখন আপনি invest করবেন 🙂
Outsource
the works
এইটা
কখন
করবেন?
তখনি
করবেন
যখন
আপনি
১ম
ভিডিওটা নিয়ে
সফলতা
পেয়েছেন। এবং
আমি
বিশ্বাস করছি
আপনি
১
মাসের
মধ্যেই
আপনার
১ম
ভিডিও
সেটআপ
করে
রেংক
করাতে
পারবেন
এবং
প্রফিটও করতে
পারবেন
🙂 এরপর
১ম
ভিডিও
থেকে
২০০
ডলার
আসলে
(উপরে
যেভাবে
দেখানো
হয়েছে)
২য়
মাসে
নিজে
একটা
কাজ
করুন
এবং
একটা
ভিডিও
Outsource করুন
🙂 এভাবে
৫-৬ মাস পর
থেকে
আপনি
প্রতি
সপ্তাহে ১০
টা
করে
ভিডিও
outsource করুন
🙂
Latest Education news in Bangladesh Education News
ReplyDelete